বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা- ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ

আপনি কি বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনের জন্য। আমরা প্রায় সবাই ড্রাগন ফল খাই। দাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের প্রায় সবারই জানা আছে বাংলাদেশের অনেক পরিচিত একটি ফল। বিদেশি ফল হলেও বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণে ড্রাগন ফলের চাষ হচ্ছে

Dragon fruits


ড্রাগন ফলে জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে। ড্রাগন ফলের বাইরের আবরণ সাধারণত লাল রঙের হয়ে থাকে এবং ফলের ভিতরের রং গোলাপি ও সাদা দুই রঙের হয়। প্রিয় পাঠক আজকের ব্লগটি বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে লেখা।

পেজ সূচিপত্রঃ বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা- ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ

বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

ড্রাগন ফলে বিভিন্ন রকম ভিটামিন,ক্যালসিয়াম ও প্রয়োজনে পুষ্টির দ্বারা পূর্ণ হয়ে থাকে। ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি ও আয়রন সবকিছু ধরাই পরিপূর্ণ ড্রাগন ফল খাওয়ালে বাচ্চাদের রক্ত চলাচল অনেক বৃদ্ধি করে। যদিও শিশুদের ড্রাগন ফল খাওয়ার জন্য এক বছর অব্দি অপেক্ষা করতে হয় কিন্তু কিছু মা তাদের ছয় মাস বয়সেই ড্রাগন ফল খাওয়াই। অ্যালার্জি সমস্যা না হলে ড্রাগন ফল ভালোভাবে খাওয়াতে থাকে।

ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সাইড এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে যা মানুষের শরীরের হাড়ের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ড্রাগন ফল সকল ফলের চেয়ে বেশি পুষ্টিকর একটি ফল। ড্রাগন ফল বাচ্চাদের ভিটামিনের অভাব পূরণ করে আবার বিটা ক্যারোটিনের চাহিদা পূরণ করে। শুধু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নয় ড্রাগন ফল বড়দের শরীরেও ভিটামিন এবং ভিটা কারোটিনের চাহিদা ও পূরণ করে এই ড্রাগন ফল।

ড্রাগন ফলে ভিটামিন এ ভিটামিন, বি, ভিটামিন সি ও থায়ামিন রয়েছে। তাছাড়াও বিজগুলোর মধ্যে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন দ্বারা ভরপুর। ড্রাগন ফলে আরো রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা মানুষের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। সুস্থ চোখ ও ভালো ত্বকের জন্য ভিটামিন এ প্রয়োজনীয় একটি উপাদান।ড্রাগন ফল ভিটামিন তৈরিতে সাহায্য করে এবং দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ করে তোলে।  ড্রাগন ফল শরীরের ভিটামিন বি ও সি এর অভাব পূরণ করে।

মানুষের শরীরে ওমেগা 3 নামক উপাদানটি অনেক প্রয়োজনীয়। ওমেগা 3 থেকে উপাদানটি মানুষের শরীরে তৈরি হয় না। ওমেগা 3 উপাদানটি মানুষের শরীরে বাইরে থেকে কোন না কোন ভাবে তৈরি করতে হয়। বেশি ভাগ মাছ থেকে তৈরি হয় কিন্তু ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা  3  ড্রাগন ফল মানুষের শরীরে শরীরে ওমেগা 3 অভাব পূরণ করেন তাই বলা হয় অন্য সকল ফলের থেকে তুলনায় ড্রাগন ফল মানুষের শরীরের চাহিদা বেশি পূরণ করেন।

নিয়মিত ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত কারণ ড্রাগন ফল খেলে ডায়াবেটিসের রোগের মাত্রা কমে যায়। বিশেষ গুণাবলীর সমৃদ্ধ ড্রাগন ফল ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। ড্রাগন ফল নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখা যেতে পারে কারণ, ড্রাগন ফল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকগুণ বৃদ্ধি করে। শরীরের জন্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া সংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে ড্রাগন ফল চমৎকার উৎস রয়েছে রঙিন ড্রাগন ফলে।

আরো পড়ুনঃ কচু শাকের পুষ্টিগুণ


রক্তশূন্যতা সমস্যা থেকে বাঁচতে চাইলে প্রতিদিন ড্রাগন ফল খেতে হবে। ড্রাগন ফল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রন থাকে। ড্রাগন ফল শরীরের জন্য অনেক উপকারি ফল। ড্রাগন ফল খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যাই। ড্রাগন ফল খেলে কিডনি ভালো থাকে। ড্রাগন ফল খেলে সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস সামগ্রী সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ হয় এবং বাচ্চাটির সংবেদনশীল দক্ষতা বৃদ্ধি করে।

ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিতে ভরপুর। যা বাচ্চা ও প্রাপ্তবয়স্কদের হার্টের উন্নতি করে ও সুস্থ রাখে। ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণ লোহ ও আয়রন থাকে যা লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখে। ড্রাগন ফল রক্তাস্পলতা ঘাটতিজনিত সমস্যা দূর করে ও বাচ্চাদের অনেক রকম উন্নয়নমূলক ব্যাধি ঘটাতে পারে।

বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ানোর পূর্বে যে সাবধানতা গ্রহন করা উচিত

আপনার বাচ্চাকে যেকোনো খাবার খাওয়ানোর আগে অবশ্যই বাচ্চার অ্যালার্জি আছে কিনা তা পরীক্ষা করা উচিত। প্রথমে ড্রাগন ফলের  ক্ষুদ্র একটি অংশ খাওয়ানো উচিত। কারণ অনেক সময় খাবারগুলি হজম করতে সমস্যা হয় এবং বাচ্চার ডায়রিয়া ও ফোলাভাবের মত রোগ দেখা দেয় এতে বাচ্চা অনেকদিন যাবত অসুস্থ হয়ে থাকে। তাই প্রথমে ড্রাগন ফলের সামান্য একটি অংশ খাওয়ানো উচিত এবং মুখের ঠোঁটে র‍্যাস বা কোলাভাবের লক্ষণ গুলি দেখা উচিত।

 ড্রাগন ফল গুলো ভালোভাবে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নেওয়া দরকার কারণ ড্রাগন ফলে বা অন্যান্য ফলে পরাগের মতো চিহ্ন থাকতে পারে যা থেকে এলার্জি হতে পারে। ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে এবং তা থেকে এসিডি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এসিডী হলে বাচ্চাদের পেটের অনেক জ্বালাপোড়া করে । তাই ড্রাগন ফল খাওয়াতে চাইলে অন্যান্য খাবারের সাথে খাওয়ানো উচিত সন্দেহ হলে ভালো ডাক্তার কে দেখাতে হবে।

যেভাবে বাচ্চার খাবারে ড্রাগন ফল যুক্ত করবেন

ড্রাগন ফল অনেক সুস্বাদু একটি ফল। বাচ্চারা যদি একবার ড্রাগন ফল খাওয়া পছন্দ করেন তাহলে ড্রাগন ফল পরিবেশন করা অনেক সহজ। আপনাকে যা করতে হবে তা হলো প্রথমে ড্রাগন ফলের আধা অংশ কেটে নিন এবং ভিতরের শাঁস যা ভোজ্য অংশ সেগুলো বের করে ফেলুন এবং বীজ খুঁজে ফেলে দিন ।ড্রাগন ফল যেহেতু দুই রকমের হয় সাদা ও লাল সে ক্ষেত্রে আপনি বাচ্চাদের জন্য লাল ড্রাগন ফলটি বেছে নিন। কারণ সাদা ড্রাগন ফোলের চেয়ে লাল ড্রাগন ফলটি বেশি সুস্বাদু তাই বাচ্চারা সাদা ড্রাগন ফলের চেয়ে লাল ড্রাগন ফল বেশি পছন্দ করেন। লালটা ফল পিউরি হিসেবে বা অন্যান্য ফলের সাথে মিশিয়ে আপনার বাচ্চাদের খাওয়াবেন এতে তাদের ফল খেতে সহজ হবে।

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুন

অনেক সুস্বাদু একটি ফল ড্রাগন ফল যার পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতার জন্য পুরো বিশ্বব্যাপী এই ফলে পরিচিতি রয়েছে। বিভিন্ন রকম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে ড্রাগন ফলের। ড্রাগন ফলের স্বাদ ও উপকারের ক্ষমতা জন্য মানুষ ড্রাগন ফল পছন্দ করেন। একক দেশে একক নামে পরিচিতি লাভ করেছে ড্রাগন ফল। নাম যেমনই হোক অন্যান্য ফোনের থেকে ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও খেতে অনেক সুস্বাদু বর্তমান বিশ্বের ড্রাগন ফলের বিস্তার ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আপনার বাচ্চার খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল রাখতে পারেন। ড্রাগন ফল বিদেশি ফল হলেও এই ফল এখন দেশের বাজারে ব্যাপক পরিমাণে কিনতে পাওয়া যা।  ড্রাগন ফল শরীর গঠন ও রোগমুক্ত রাখতে সহায়তা করে। কারণ ড্রাগন ফলে রয়েছে অনেক পরিমান পুষ্টিগুণ তাই অন্যান্য ফলের মত ড্রাগন ফলো আপনার বাচ্চার খাদ্যের তালিকায় রাখা উচিত।

প্রতি ৩০০ গ্রাম ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুন

  • প্রোটিন ০.৪৫-০.১৫ গ্রাম

  • আয়রন ০.৯-২.১ মিলিগ্রাম

  • শর্করা ২৭-১০ গ্রাম

  •  ফসফরাস ৪৮-১০৫ গ্রাম

  • ভিটামিন এ -- অল্প পরিমাণ

  • ভিটামিন বি ৯-০.৬-১.২ মিলিগ্রাম

  • ক্যালসিয়াম ১৮-৩০ মিলিগ্রাম

  • আঁশ ০.৯৯- ২.৭ গ্রাম

  • ফ্যাট ০.৩০- ১.৮ মিলিগ্রাম

  • জলীয় অংশ ২৪০গ্রাম

  •  খাদ্য শক্তি ১০৫-১৫০ কিলোক্যালোরি

  • ক্যারোটিন -- অল্প পরিমাণ

  • রিবোফ্লামিন ---- অল্প পরিমাণ

  • থায়ামিন-- অল্প পরিমাণ 

ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক নিয়ম

ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক কোন নিয়ম নেই। অন্যান্য ফল খাওয়ার মত ড্রাগন ফল কেটে খেতে পারেন।আপেলের মতো কেটে চারভাগ করে খেতে পারেন। শুধু খোসা ছিলিয়ে খেতে পারেন। আপনি চাইলে ড্রাগন ফল জুস করেও খেতে পারবেন। ড্রাগন ফল সালাত হিসাবে অনেক উপকারী একটি খাবার। আপনি ভুলেও ড্রাগন ফল রান্না করে খেতে যাবেন না। কারণ রান্না করে খেতে গেলে ড্রাগন ফলের সকল পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

রাতে ঘুমানোর আগে ড্রাগন ফল খাবার হিসেবে অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। যদিও ফল খাওয়ার সময় মূলত সকালে অথবা দুপুরের খাবারের আগে আবার চাইলে আপনি রাতে খেতে পারবেন। কারণ ড্রাগন ফল রাতে খেলে ঘুম অনেক ভালো হয়। তাই বলা যায় ডাবল ফল ঘুমের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল

ড্রাগন ফল বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে যেভাবে

বর্তমানে অনেক শিশুই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগতেছে। যা বাবা-মার জন্য একটি চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ধরনের সমস্যা থেকে প্রতিকার পেতে ঘরোয়া চিকিৎসার উপায়। ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। ড্রাগন ফল অনেক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি । যার মধ্যে রয়েছে ডায়েটারি ফাইবার। ডায়েটেরি ফাইবার শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করার অন্যতম একটি উপায়। অনেক রকম খাবার রয়েছে যার মধ্যে ড্রাগন ফল একটি। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যর রোগ দূর করতে ও খাবারের সঙ্গে ড্রাগন ফলও রাখতে পারেন। প্রতিনিয়ত ড্রাগন ফল জুস করে খেলে আপনার বাচ্চা আর মল দাগের সমস্যার সমাধান হবে।

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

ড্রাগন ফলের মতো ড্রাগন ফলের খোসার ও অনেক গুণাগুণ রয়েছে মানুষ তা না জেনেই ড্রাগন ফলে খোসা ফেলে দেয় কিন্তু ডাবল ফলে খোসা ফেলা উচিত নয় এই খোসা আপনার অনেক উপকার কাজে আসতে পারে আপনাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারে আপনি যদি চুল পড়া সমস্যা থাকে সেটাও বন্ধ করতে পারে ড্রাগন ফলের মত ড্রাগনফলের খোসাতেও রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ দাম হলে খোসা দেওয়া রয়েছে ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্যের মত কঠিন রোগ নিয়ন্ত্রণ করে এবং টক সুন্দর রাখতে সহায়তা করে

ড্রাগন ফলের উপকারিতা

ড্রাগন ফল অনেক পুষ্টিগুন একটি ফল যা মানুষের শরীরের রক্তে চর্বি কমাতে সাহায্য করে। হজমের শক্তি বৃদ্ধি করে। হার্ট বা হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখে। ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণ করে। কোষ্ঠ্যকাঠিন্য  রোগ দূর করতে সাহায্য করে। ক্যান্সার রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে। প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকায় শরীরের যাবতীয় বিপাকীয় কাজে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল ক্যালসিয়ামযুক্ত হওয়ায় নবজাতক বাচ্চাদের হার শক্ত মজবুত করতে সাহায্য করে। বাচ্চাদের দাঁত জলদি গোজাতে ক্যালসিয়াম অনেক ভূমিকা রাখে। ত্বকের সৌন্দর্য বারায় ড্রাগন ফল।

ড্রাগন ফলের অপকারিতা

আমরা সকলে জানি কোন জিনিসের উপকারিতা বা সুবিধা থাকলে তার কিছু অপকারিতা ও অসুবিধাও রয়েছে।তেমনি ড্রাগন ফলেরও কিছু অপকারিতা বা অসুবিধা রয়েছে। ড্রাগন ফল খাওয়া যেমন মানুষের শরীরের জন্য উপকারী তেমনি অতিরিক্ত পরিমাণ ড্রাগন ফল খেলে তার কিছু অপকারিতা ও অসুবিধা রয়েছে। ড্রাগন ফল প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি ফল। কিন্তু অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে আপনার শরীরে এলার্জি সমস্যাও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খেলে আপনার পেটের সমস্যা যেমন ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হতে পারে। ড্রাগন ফলে হাইপোটেনশন রয়েছে যা প্রয়োজন থেকে বেশি খেলে নিম্ন রক্তচাপ হতে পারে। তাই শরীরে পুষ্টির জন্য ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত কিন্তু অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তেমনি বাচ্চাদেরও অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাওয়াবেন না এতে তারা অসুস্থ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাদের নির্দিষ্ট পরিমাণ ড্রাগন ফল খাওয়াতে হবে

লেখকের শেষ কথা

আজকের এই পোস্টে আমরা বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা, ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুন ও বাচ্চাদের শারীরিক সমস্যা গুলা নিয়ন্ত্রন করে। বাচ্চাদের স্বাস্থের উপকারিতা , দৈহিক বৃদ্ধি , হাড় মজবুত ইত্যাদি উন্নয়ন করে। হ্যাঁ বাংলাদেশ বাজারে ড্রাগন ফলের দাম অনেক বেশি তার জন্যে মধ্যবিত্ত পরিবার ড্রাগন ফলের অভাব টা খুব সহজে পূরণ করতে পারে না। তাও তাদের উচিত তাদের বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ানো। কারণ ড্রাগন ফলে অনেক পুষ্টিগুন সম্পন্ন ফল।

আশা করছি বুঝতে পারছেন যে ড্রাগন ফলের কি কি উপকারিতা আছে। তাই আপনারা আপনাদের বাচ্চাদের খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল রাখবেন। আপনি যদি আপনার বাচ্চাদের নিয়মাফিক ড্রাগন ফল খাওয়ান তাহলে আপনার বাচ্চাদের পুষ্টির অভাব টা পূরণ হবে। আজকের এই পোস্টটি যদি  আপনার ভালো লাগে তাহলে অবশ্যি কমেন্টে জাণাবেন। আপনি যদি এমন পোস্ট আরো পেতে চান তাহলে আমার ওয়েব সাইটি ভিজিট করে রাখুন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url